অনেকেই না বুঝে ফেসবুকে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। বিশেষ করে, পুরস্কারের লোভে অনেকেই অজানা বা অপরিচিত উৎসের নানা কুইজের উত্তর দেন। এগুলো মূলত ফেসবুকে প্রতারণার ফাঁদ। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট প্রিভেনশন ডটকমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুকের কুইজ সাইবার দুর্বৃত্তদের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার সুযোগ করে দেয়। ফলে ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রতারণার ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সাধারণত সহজ ও অনুমানযোগ্য উত্তর দিয়ে পুরস্কার জেতার প্রলোভন দেখিয়ে এ ধরনের কুইজ সামনে আসে। এরপর অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার সময় যে ধরনের প্রশ্ন করা হয়, সে রকম প্রশ্ন সামনে চলে আসে। এর মধ্যে রয়েছে জন্মস্থান, জন্মতারিখ, এলাকার জিপ কোড বা রাস্তার নাম, প্রিয় পোষা প্রাণী বা প্রিয় শিক্ষকের নামের মতো নানা ব্যক্তিগত প্রশ্ন। কুইজের মাধ্যমে যখন এসব উত্তর দেওয়া হয়, তখন দুর্বৃত্তদের হাতে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার মতো সব তথ্যই তুলে দেওয়া হয়।
অনেকেই না বুঝে ফেসবুকে নানা প্রশ্নের উত্তর দেন। বিশেষ করে, পুরস্কারের লোভে অনেকেই অজানা বা অপরিচিত উৎসের নানা কুইজের উত্তর দেন। এগুলো মূলত ফেসবুকে প্রতারণার ফাঁদ। প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট প্রিভেনশন ডটকমের তথ্য অনুযায়ী, ফেসবুকের কুইজ সাইবার দুর্বৃত্তদের ব্যক্তিগত তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার সুযোগ করে দেয়। ফলে ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রতারণার ফাঁদে পড়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
সাধারণত সহজ ও অনুমানযোগ্য উত্তর দিয়ে পুরস্কার জেতার প্রলোভন দেখিয়ে এ ধরনের কুইজ সামনে আসে। এরপর অ্যাকাউন্ট সেটআপ করার সময় যে ধরনের প্রশ্ন করা হয়, সে রকম প্রশ্ন সামনে চলে আসে। এর মধ্যে রয়েছে জন্মস্থান, জন্মতারিখ, এলাকার জিপ কোড বা রাস্তার নাম, প্রিয় পোষা প্রাণী বা প্রিয় শিক্ষকের নামের মতো নানা ব্যক্তিগত প্রশ্ন। কুইজের মাধ্যমে যখন এসব উত্তর দেওয়া হয়, তখন দুর্বৃত্তদের হাতে অ্যাকাউন্ট হ্যাক করার মতো সব তথ্যই তুলে দেওয়া হয়।
কিছু কিছু পোস্টে ব্যক্তিগত মন্তব্য বা বিভিন্ন তথ্য চাওয়া যায়। অনেক সময় মজার গেম খেলার নাম দিয়ে তথ্য চাওয়া হয়। এর সঙ্গে ফেসবুক প্রোফাইলের বেশ কিছু তথ্য দিতে বলা হয়। এ ধরনের পোস্ট বা কুইজে অংশ নিলে স্ক্যামের শিকার হতে হয়।
সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে প্রতারণামূলক পোস্টে ক্লিক করা ও কুইজে অংশ নেওয়ার ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। যে ধরনের পোস্টে ব্যক্তিগত তথ্য মন্তব্য আকারে দিতে বলে, তাতে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে। এ ছাড়া কোনো ব্যক্তিগত তথ্য পোস্ট করার আগে ফেসবুকের প্রাইভেসি সেটিংস অবশ্যই পরীক্ষা করে দেখার পরামর্শ দেওয়া হয়।