কিছু না থাকার চেয়ে ভালো
ভাইরাসের আক্রমণ থেকে বাঁচতে এমন মাস্ক কার্যকর বলে প্রমাণিত না হলেও এগুলো অন্তত কিছু জীবাণু মুখ কিংবা নাকে যাওয়া ঠেকাতে পারে৷ এর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, মাস্ক পরা থাকলে মানুষের হাত যখন-তখন মুখ বা নাকে যায় না৷ আপনি যদি অসুস্থ হয়ে থাকেন তাহলে এমন মাস্ক অন্যদের আক্রমণ থেকে বাঁচাবে৷
হাত ধোয়া
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরামর্শে কিন্তু মাস্ক পরার কথা নেই৷ তাদের এক নম্বর পরামর্শটি হচ্ছে নিয়মিত ভালোভাবে হাত ধোয়া৷ সবচেয়ে ভালো হয় অ্যালকোহলসমৃদ্ধ তরল ব্যবহার করা, যেমনটা ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন৷
সাবান, পানি হলেও চলবে
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, পানি ও সাবান দিয়ে হাত ধুলেও চলবে৷ তবে নিশ্চিত করতে হবে যেন পুরো হাত ভালোভাবে ধোয়া হয়৷
সঠিকভাবে হাঁচি-কাশি দেয়া
ছবিটি ভালোভাবে খেয়াল করুন৷ হাঁচি-কাশি দেয়ার সময় ঠিক এভাবে মুখ আর নাক ঢাকতে হবে৷ তবে টিস্যুও ব্যবহার করতে পারেন৷ সেক্ষেত্রে ব্যবহারের পর টিস্যুটি দূরে ফেলে দিয়ে হাত ভালোভাবে ধুতে হবে৷ তেমনিভাবে শার্ট আর সোয়েটারটিও ধুয়ে ফেলতে হবে৷
দূরে থাকুন!
এই পরামর্শটি সবার জন্য কার্যকর নাও হতে পারে৷ সেটি হচ্ছে, যার জ্বর ও কাশি আছে তার কাছ থেকে দূরে থাকুন৷ আপনার যদি অসুস্থ মানুষের সেবা করতে হয় তাহলে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিন৷
জ্বর হলে ডাক্তারের কাছে যান, ঘুরতে নয়!
জ্বর, কাশি কিংবা শ্বাসকষ্ট হলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তারের কাছে যেতে হবে৷ যেখানে জনসমাগম বেশি সেসব জায়গায় যাওয়া থেকে বিরত থাকুন৷
অর্ধসিদ্ধ নয়!
মাংস খুব ভালোভাবে রান্না করতে হবে৷ অর্ধসিদ্ধ হলে চলবে না৷ কাচা মাংস, দুধ কিংবা প্রাণীর অঙ্গপ্রত্যঙ্গ এমনভাবে নড়াচড়া করতে হবে যেন সেগুলো রান্না হয়নি এমন খাবারের সংস্পর্শে আসতে না পারে৷