এন্টারপ্রেনার বাংলাদেশ ডেস্ক:‘‘করোনাকালীন সময়ে ই-কমার্স সেবা দিয়ে এ খাতের উদ্যোক্তারা প্রমাণ করেছে ই-কমার্স আমাদের জীবনের অংশ হয়ে গেছে। নারী উদ্যোক্তারা অনলাইনকে বিকল্প মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করে যেভাবে ঘুরে দাড়িয়েছে তা সব সময়ের জন্য একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে।’’ বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশি এমপি আজ রাজধানীর ধানমন্ডিতে ডিজিটাল কমার্স মেলার উদ্বোধন করতে গিয়ে একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, ই-কমার্সের যেকোনো সমস্যা ও প্রয়োজনে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় অতীতে যেমন সাড়া দিয়েছে যেমন ভবিষ্যতে সাড়া দিবে। ই-কমার্স উদ্যোক্তারা ই-ক্যাবের সঙ্গে যুক্ত থেকে এই বিপদের সময় যেভাবে সেবা দিয়েছে তাতে আস্থার জায়গাটা বেশ শক্তিশালী হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল ও ই-ক্যাবের যৌথ উদ্যোগে রাজধানীর ম্যারিয়ট কনভেনশন সেন্টারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত হয় ডিজিটাল কমার্স মেলা।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে, ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রামই একদিন ডিজিটাল হবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ যেমন একদিন অবিশ্বাস্য ছিল তা আজ বাস্তবায়ন হয়েছে। তেমনি বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম একদিন ডিজিটাল পল্লী হবে এবং ঘরে ঘরে গড়ে উঠব ডিজিটাল উদ্যোক্তা। তিনি বলেন ই-ক্যাবের উদ্যোগে যেভাবে ডিজিটাল কোরবানি হাটে পশু বিক্রি হয়েছে সেটাও আমাদেরকে ডিজিটাল কমার্সে আশার আলো দেখায়।
বক্তব্য রাখেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জনাব তপন কান্তি ঘোষ, অতিরিক্তি সচিব মো আব্দুর রহিম খান ও ই-ক্যাবের সাবেক প্রেসিডেন্ট রাজিব আহমেদ। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ই-ক্যাবের সেক্রেটারী জেনারেল মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াহেদ তমাল ও শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ই-ক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ সাহাব উদ্দীন শিপন।
মেলায় অর্ধ শতাধিক উদ্যোক্তা তাদের দেশীয় পণ্যের পসরা সাজান। দেশের প্রথম মডেল ই-কমার্স ভিলেজ মানিকগঞ্জের সাটুরিয়াকে ডিজিটাল পল্লী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে মানিকগঞ্জের তাতের শাড়ি দিয়ে সাজানো হয় মেলার পসরা।
ডিজিটাল পল্লী উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে জাতির জনকের জন্মশতবার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উৎযাপন উপলক্ষে বিশেষ আলোচনা সভায় প্রবন্ধ - “বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ” উপস্থাপন করেন জাহিদুজ্জামান সাঈদ, ভাইস চেয়ারম্যান, রুরাল ই - কমার্স স্টান্ডিং কমিটি, ই-ক্যাব ও কন্সালটেন্ট, ডিজিটাল পল্লী - ডিজিটাল কমার্স ভিলেজ।
পরবর্তিতে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন,
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার।
বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ:
বঙ্গবন্ধুকে জানতে হলে বঙ্গবন্ধুকে বুঝতে হলে তার জীবন, তার দর্শন, তার সামাজিক চিন্তাধারা, তার রাজনৈতিক চিন্তাধারা ও ধর্মীয় চিন্তাধারা বুঝতে হবে।
আমাদের পরবর্তি প্রজন্ম, বঙ্গবন্ধু বিহীন যারা বেড়ে উঠেছে তাদের কাছে বঙ্গবন্ধুকে পৌছে দেওয়াটা আমাদের খুব জরুরী।
ইংরেজরা দুইশত বছর শাসন করার পর আমরা ভেবেছিলাম এমন একটি রাষ্ট্র গঠন হবে; এক জাতি এবং এক ভাষার নিরিখে সমাজের অবহেলিত মানুষগুলোর অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে সেখানে। কিন্ত তা হয় নাই।
১৯৪৮ সালে বঙ্গবন্ধু যখন ছাত্রলীগ গঠন করেন তখন তিনি উপলব্ধি করেছিলেন নবীন ও প্রবীণের সমন্বয় দরকার।
কলকাতাকেন্দ্রিক প্রাদেশিক মুসলিম ছাত্রলীগ ও মুসলিম লীগের রাজনীতি।দেশ বিভাগের পরবর্তী সময় থেকে ১৯৫৪ সাল অবধি পূর্ব বাংলার রাজনীতি।কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক মুসলিম লীগ সরকারের অপশাসন, ভাষা আন্দোলন।ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠা।
যুক্তফ্রন্ট গঠন ও নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠন, আদমজীর দাঙ্গা, পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকারের বৈষম্যমূলক শাসন ও প্রাসাদ ষড়যন্ত্র- যার ফলশ্রুতিতে ৭১ এর যুদ্ধ এবং বাংলাদেশের অভ্যুদয়।
৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা পেয়েছি, এটা কিন্তু ছিলো সমাজের অবহেলিত এবং যারা নিপীড়িত মানুষ, একটা রাষ্ট্রে সমান অধিকার নিয়ে বসবাস করতে পারবে এমন ভাবনায় গড়ে উঠা রাষ্ট্র।
আমাদের বন্ধু হাসনাত মিঞা অনারারি কন্স্যুরার জার্মান দূতাবাস, কিছুদিন আগে যখন জার্মান প্রেসিডেন্টকে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী বইটা দিলেন,তখন উনি একটা কথা বলেছে যে, বঙ্গবন্ধু এমন একজন ব্যাক্তি ছিলেন, তিনি যখন ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলে গেছেন,তখন পৃথিবীর মানুষ এটি চিন্তাই করে নাই।
বঙ্গবন্ধু কিন্তু দেখিয়ে দিয়ে গেছেন বিভিন্ন ধর্মের মানুষ কিভাবে একসাথে বসবাস করতে পারেন।উনি সমাজতন্ত্রের কথা বলে গেছেন, উনি গণতন্ত্রের ব্যাখ্যা দিয়ে গেছেন।
সৈয়দ আশরাফ জার্মানিতে একটি আলোচনায় বলেছিলেন, আওয়ামীলীগ কিন্তু একটি দর্শন, একটি অনুভূতির নাম।আওয়ামীলীগ এবং বঙ্গবন্ধুকে যে বুঝবে সে কিন্তু সহজে অন্যায় করতে পারবে না। এই বিষয়গুলো আমাদের পরবর্তি প্রজন্মের কাছে বপন করতে হবে,তাহলেই আমাদের স্বার্থকতা আসবে।
১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করার মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করা হলো।
তারপর অতিবাহিত হলো দীর্ঘ সময়।
১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা দেশে ফেরার পর কাজ শুরু করে বাঙলার সকল শ্রেণির মানুষ, দলকে একত্রিত করে উনি আজকে সারা বাংলাকে পুরো বিশ্ববাসীর সামনে একটা রোল মডেলে পরিণত করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এখন অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় অদম্য বাংলাদেশ। গতিশীল নেতৃত্ব আর দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও সামাজিক উন্নয়ন সূচকে বিগত দুই দশকের অগ্রগতি অভূতপূর্ব।
এসডিজি অর্জন, এসডিজি বাস্তবায়ন, দারিদ্র্যের হার হ্রাস, নেতৃত্ব ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নারীদের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, গড় আয়ু বৃদ্ধি, শিশু মৃত্যু ও মাতৃ মৃত্যু হার হ্রাস, শিক্ষায় লিঙ্গ সমতা অর্জন, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, রফতানিমুখী শিল্পায়ন এবং বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলে পোশাক শিল্প, ওষুধ শিল্প, রফতানি আয় বৃদ্ধিসহ নানান অর্থনৈতিক সূচক বৃদ্ধি- শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি ও পরিশ্রমেরই ফসল।
শেখ হাসিনার অধীনেই বাংলাদেশ ২০১৫ সালে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হয়েছে এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।
বাংলাদেশ এখন বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল পাঁচটি অর্থনীতির মধ্যে অন্যতম। জিডিপিতে আমরা বিশ্বের ৪১তম।
১৮ বছরের শাসনকালে বাংলাদেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা। বিশ্ব অর্থনীতিতে ক্রমে শক্তিশালী হয়ে উঠছে বাংলাদেশ।
বঙ্গবন্ধু ও ডিজিটাল বাংলাদেশ:
‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ দার্শনিক প্রত্যয়টির যাত্রা শুরু হয়েছিল ১২ ডিসেম্বর, ২০০৮ যখন বঙ্গবন্ধুর ‘সোনার বাংলা গড়ার’ দৃঢ় অঙ্গীকারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নির্বাচনি ইশতেহারে ‘ভিশন টোয়েন্টি টোয়েন্টি ওয়ান’ বা ‘রূপকল্প ২০২১’ ঘোষণা করে। সেই নির্বাচনি অঙ্গীকারে বলা হয়, ‘২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ যখন ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’-এর ইশতেহার ঘোষণা করে, তখন অনেকেই বিষয়টি নিয়ে উপহাস করে বলেছে, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ একটি আষাঢ়ে গল্প। তথাকথিত কিছু বুদ্ধিজীবী, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলসহ বেশ কিছু সংস্থা এবং গণমাধ্যমও এই রূপকল্পের সমালোচনা করে বলেছিল, ‘আওয়ামী লীগ দিবাস্বপ্ন দেখছে এবং দেখাচ্ছে’। কিন্তু তাদের সবার যুক্তি ও ধারণাকে ভুল প্রমাণিত করে বিশ্ব মানচিত্রে তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশ আজ বিপ্লব রচনা করেছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সরকারের সময় ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নের সদস্য হয়। ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন তিনি বেতবুনিয়ায় ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রোপিত বীজ থেকে যে চারাগাছটির জন্ম, তারই বিকাশ দেখি ১৯৯৬ সালে। জননেত্রী শেখ হাসিনা প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করে জাতির পিতার স্বপ্নকেই বাস্তবায়ন করেন।
আমাদের পরম সৌভাগ্য, শেখ হাসিনার মতো সৎ, নির্ভীক, দরদি ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মহৎ মানুষকে আমরা রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে পেয়েছি। পিতার আদর্শ এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই তার রাষ্ট্র পরিচালনার নীতি ও দর্শন। এই চেতনা ও আদর্শকে প্রতিষ্ঠায় জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত কাজ করে যাবেন—এই তার প্রত্যয়। একজন সফল রাষ্ট্রনায়ক দৃষ্টি ও দার্শনিকতায় দেশের মানুষের মৌলিক অধিকার পূরণের সঙ্গে সঙ্গে আগামী প্রজন্মের জন্য উন্নত সমাজ স্থাপন করে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ সেই উন্নততর সমাজের দীপ্তি ও দর্শন।
বঙ্গবন্ধু ও ডিজিটাল পল্লী:
রাজধানীর কাছেই মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ার বেরাইদ ইউনিয়নের পাঁচটি তাঁত পল্লীর সমন্বয়ে গঠে উঠেছে দেশের প্রথম ডিজিটাল পল্লী বা ডিজিটাল কমার্স ভিলেজ। প্রান্তিক পর্যায়ে ব্যবসা-বাণিজ্যের ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে বৈশ্বিক সংশ্লিষ্টতাকে আরো দৃঢ় করতে এই গ্রামগুলিকে মডেল হিসেবে তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিল। প্রকল্পটি যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে ই-ক্যাব এর রুরাল ই-কমার্স স্ট্যান্ডিং কমিটি। সাথে আছেন একশপ;এটু আই ও ইডিসি।
ইন্টারনেট, লজিস্টিক, ডিজিটাল পেমেন্ট, দক্ষতা উন্নয়ন, নতুন কর্মসংস্থান, ক্রসবর্ডার ইকোসিস্টেম তৈরিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকার এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমন্বয়ে তৈরি করা হচ্ছে এই মডেল ভিলেজ।
আজ ২৯ মে, ২০২২, রবিবার,আজ ইতিহাস রচিত হলো।
মাননীয় বাণিজ্য মন্ত্রীমহোদয় জনাব টিপু মুন্সী উদ্বোধন করলেন ডিজিটাল পল্লী - ডিজিটাল কমার্স ভিলেজ।
সাথে বিশেষ অতিথি হিসেবে আছেন আমাদের প্রিয় আংকেল জনাব মোস্তফা জব্বার, মাননীয় মন্ত্রী, ডাক তার ও টেলিযোগাযোগ, যিনি সার্বক্ষণিক ভাবে সাথে থেকে মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নকে সামনে নিয়ে যাচ্ছেন।
সভাপতিত্ব করছেন মো: আব্দুর রহিম খান, এডিশনাল সেক্রেটারি ও কোডিনেটর বিপিসি, যিনি উপলব্ধি করেছেন ডিজিটাল বাংলাদেশকে আরো একধাপ সামনে এগিয়ে নেবে ডিজিটাল পল্লী।
ই-ক্যাব আসাধারণ সম্পাদক, আব্দুল ওয়াহেদ তমাল, যার চিন্তা ও চেস্টার ফসল ডিজিটাল পল্লী।
ইব্রাহীম খলিল, উপদেষ্টা;
মেহেদী হাসান জি,এম প্রজেক্ট; মীর সাহেদ আলী, জুনায়েদ আহমেদ, আমি জাহিদুজ্জামান সাঈদ, কন্সালটেন্ট ডিজিটাল পল্লী;কাকলী তালুকদার, প্রেসিডেন্ট, ইডিসি সহ অনেকের সম্বন্নিত প্রচেষ্টার ফসল আজকের এই দিন।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে বিপিসি, কমার্স মিনিস্ট্রি ; ই-ক্যাব, একশপ; এটুআই, ইডিসি একসাথে ডিজিটাল পল্লী গঠনের যে সফল উদাহরণ স্থাপন করলো এরই ধারাবাহিতায় বাংলাদেশের প্রতিটি গ্রাম হবে “ডিজিটাল পল্লী “। এই হোক আমাদের প্রত্যয়।
গ্রাম থেকে বিশ্ব বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছড়িয়ে যাক- ডিজিটাল পল্লী- ডিজিটাল কমার্স ভিলেজ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে।