Firoj Alam
ভ্যাক্সিন আবিষ্কারের ঘোষণার জন্য গ্লোব বায়োটেককে অনেক অনেক অভিনন্দন, শ্রদ্ধা ও ধন্যবাদ। অনেকেই বলছেন এটা মার্কেটিং টেকনিক। ভাই টেকনিকটা এত সহজ হলে সবাই করতো। আন্তর্জাতিকভাবে একটা সাইন্টেফিক ডিক্লেয়ারেশন ছেলেখেলা নয়। এর একটা সুনির্দিষ্ট বিধিমালা আছে।
আসলে দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কিংবা প্রচেষ্টাকে একটা শ্রেণী সবসময়ই ক্রিটিসাইজ করেন। পারসন টু পারসন এনালাইসিস করে দেখেছি যে এরা সবাই ব্যক্তিগত জীবনে অসফল। নতুবা নিজের জীবনের কোন লক্ষ্য পূরণ হয়নি। আপাত সফল হলেও হয়তোবা এদের নির্দিষ্ট কোন লক্ষ্যই নেই। যত উপরেই উঠুক ব্যক্তিগত অসন্তুষ্টির কৌষ্ঠকাঠিন্য এদের শান্তি দেয়না। খোলা ম্যানহোলের মত এদের থেকে শুধু মন্দ কথার দুর্গন্ধ ছড়ায়। আর এদের কথাকে মূল্যায়ন করে যারা কাছাকাছি যায় তখন টুপ করে পড়ে যায় ওই দুর্গন্ধময় ভাবনার গর্তে। ইংরেজিতে এদের বলে টক্সিক পারসন। তাই এদের ভাবনার বিষাক্ত ছোবল থেকে দুরে থাকুন।
অমুকের ছেলে ভালো ভার্সিটিতে চান্স পেলেও পাশ করবে না, পাশ করলেও চাকরি পাবেনা, চাকরি পেলেও বেতন পাবেনা। এমন কথা বলা লোকদের মত না হয়ে স্কুলের ১০০ মিটার দৌড়ে প্রথম হওয়া ছেলেটিকেও উৎসাহিত করুন। দেখবেন আপনার সমর্থন পেলে একদিন এই ছেলেই দেশের সীমানা পেড়িয়ে দৌড়ে বেড়াবে। প্রতিটি সফল ব্যক্তির শুরু অসফল ব্যক্তি থেকে। তাই অন্যের চেষ্টাকে খাটো করে না দেখে আসুন বলি, “এগিয়ে যাও, তুমিই পারবে।”