দেশের ১৭কোটি মানুষ যখন ঘুমিয়ে পড়েন তখনও একজন নারী সারাদিন মহা ব্যস্ততার পরও ঘুমিয়ে যাওয়া ১৭কোটি মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের পরিকল্পনা করতে থাকেন। যে বয়সে একজন নারীর বিভিন্ন জটিলতার সেবা করার পিছনে ২/৩জন লোকের প্রয়োজন হয় সে বয়সে তিনি ১৭কোটি মানুষের সেবা করে যাচ্ছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে পরিশ্রমী ও সৎ নারী প্রধানমন্ত্রী ৭০+ বয়সী শেখ হাসিনা। তিনি পৃথিবীর এমন এক লোভী, হিংসুক ও দূর্নীতিবাজ জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি খুব ভালকরেই জানেন, যে জাতি বঙ্গবন্ধুর মত নেতাকে স্বাধীনতা এনে দেওয়ার পরও হত্যা করতে পারে, সে জাতিকে যদি তিনি আমেরিকার চেয়েও সুখী সমৃদ্ধ দেশ উপহার দেন, তবুও তাকেও যেকোন সময় সুযোগ পেলেই হত্যা করে ফেলবে।
ইতোমধ্যেই ১৯বার হত্যাচেষ্টা করে এই জাতী তা প্রমানও করে দিয়েছে। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এসব জেনেও তার জীবনকে উৎসর্গ করে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছেন এই জাতিকে একটি সুখী, সমৃদ্ধ উন্নত দেশ উপহার দেওয়ার জন্য। একজন মা যেমন তার সন্তানকে সেবার বিনিময়ে কোন বিনিময় চাইনা, তেমনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও নিঃস্বার্থভাবে এই জাতির সেবা করে যাচ্ছেন।
তার সেবাযত্নে বাংলাদেশ মাত্র ১০বছরে তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত হয়েছে। ভয়াবহ করোনা ভাইরাস না আসলে, দেশের চলমান মেগাপ্রকল্পগুলোর কাজ শেষ হলে আগামী ৫থেকে ১০বছরে বাংলাদেশ পৃথিবীর অন্যতম সুখী সমৃদ্ধ দেশে পরিনত হতো।
আশা রাখি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বে করোনা মোকাবেলা করে আগামীতে সফল হবে বাংলাদেশ ইনশাআল্লাহ।